এইচ কে মোঃ হাসান খান , মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী): পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জ উপজেলার মজিদবাড়ীয়া ইউনিয়নে হাওলাদার বাড়িতে বাবুলের ঘরে ডাকাতি করার সময় দেউলী গ্রামের আব্দুল্লাহ আল মামুনের ছেলে তুহিন আলম খান (২৪) ও দং মজিদবাড়িয়া গ্রামের ইউসুফ খান এর ছেলে মোঃ কামাল খান(৩৭) কে হাতেনাতে আটক করে মির্জাগঞ্জ থানায় সোর্পদ করে এলাকাবাসী। ভুক্তভোগী,মৃত্যু আঃ জলিল হাওলাদারের ছেলে মোঃ বাবুল হাওলাদার পুলিশের এস আই পদে বরিশাল সদরে কর্মরত আছেন৷ গত বুধবার রাত ১২.৪৫ মিনিটের সময় ভুক্তভোগীর জানালার রড কেটে পাঁচ জন বাসার ভিতরে ডুকে বাসার সবাইকে দেশীও অস্র দেখিয়ে বেধে রাখে ডাকাত দল। এদের মধ্যে তিনজন মহিলা ও একজন পুরুষ। স্হানীয় সুত্রে জানাযায়, ভুক্তভোগীদের শরীর থেকে স্বর্ণ অলংকার ছিনিয়ে নেয় ডাকাতরা প্রায় পাঁচ ভরি স্বর্ন,দুইলহ্ম পঞ্চাশ হাজার টাকা লুট করে।কোন রকম চেষ্টায় এস আই বাবুল হাং মেয়ে ডাকাতের হাত থেকে পালিয়ে পাশের বাড়ীর সবাইকে খবর দেয়। এবং ডাকাত দল টের পেয়ে তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তাদের মধ্যে থেকে এক জন তাদের দল ছুট হয়ে রাস্তার পাশে আশ্রয় নেয়। পাশের বাড়ীতে থাকা বাবুল হাওলাদারের বোন ডাকাত দেখে তাকে চেপে ধরে এবং চিৎকার করে লোকজন এগিয়ে আসে । পরে বাসায় নিয়ে বেধে ফেলে।
মির্জাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এইচ এম মোঃ মহিববুল্লাহ সত্যতা স্বিকার করে বলেন, মামলা হয়েছে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে এবং আসামীদেরকে আগামীকাল জেল হাজতে প্রেরন করা হবে ও তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।